প্রত্যুপকার সাজেশন
প্রত্যুপকার-ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
বাংলা ১ম পত্র
আমাদের ওয়েবসাইট “অর্ডিনেট আইটি.কম” ও চ্যানেল ”অর্ডিনেট ক্লাসরুম ”আপনাদের স্বাগতম ।
আমরা একটি ভিন্ন প্রজন্মের স্বপ্ন দেখি। আমরা অধিক চিন্তাশীল প্রজন্ম গড়তে চাই, আলাদা মানুষ যাদের আগে চিন্তা করার অভ্যাস থাকবে। আমরা মানুষ কেন? কারণ আমরা চিন্তা করি, এবং সেই চিন্তাকে মুক্তচিন্তা হতে হবে। আর মুখস্থ করে আর যা ই হোক, বিজ্ঞান শিক্ষা হতে পারে না। আর সেই প্রচেষ্টারই অংশ হল আমাদের কনটেন্ট ও ভিডিও লেকচার। এই কনটেন্ট ও ভিডিওগুলির উদ্দেশ্য হল প্রতিটি বিষয় এমনভাবে শেখানোর চেষ্টা করা যাতে আপনি বইয়ের বাইরেও অনেক কিছু ভাবতে পারেন। আর আপনি যখন চিন্তাশীল মানুষ হবেন, তখন আপনি নিজেই বুঝবেন এই দেশকে আলাদা করতে আমাদের কী করতে হবে, কতদূর যেতে হবে।
প্রত্যুপকার
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
পেজ সূচিপত্র : প্রত্যুপকার
তথ্যকণিকা(Information)
- ‘প্রত্যুপকার‘ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র— আলী ইবনে আব্বাস। তিনি ছিলেন সকৃতজ্ঞ প্রত্যুপকারী।
- আলী ইবনে আব্বাস প্রিয়পাত্র ছিলেন – বাগদাদের খলিফা আল মামুনের ।
- বন্দি ব্যক্তিকে নেওয়া হয়— আলী ইবনে আব্বাসের বাড়িতে।
- বন্দি ব্যক্তির জন্মস্থান— দামেস্ক নগরের যে অংশে বৃহৎ মসজিদ আছে সেখানে।
- আলী ইবনে আব্বাস আশ্রয় প্রার্থনা করেন— দামেস্কের এক সম্ভ্রান্ত ব্যক্তির নিকট ।
- আলী ইবনে আব্বাসকে বাগদাদ যেতে পরামর্শ দেন— আশ্রয়দাতা।
- আশ্রয়দাতা আলী ইবনে আব্বাসকে উপহার দেন— উৎকৃষ্ট অশ্ব, খাদ্যসামগ্রী ও স্বর্ণমুদ্রা ।
- আশ্রয়দাতা তাঁর আত্মীয়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন— আলী ইবনে আব্বাসকে।
- আলী ইবনে আব্বাসের প্রিয় স্থান- দামেস্ক।
- আলী ইবনে আব্বাসের কোনো ক্ষোভ থাকবে না— আশ্রয়দাতার উপকার করতে পারলে।
- • আলী ইবনে আব্বাস চমকে ওঠেন— বন্দি ব্যক্তি তাঁর আশ্রয়দাতা শুনে ।
- • বন্দি ব্যক্তির লৌহশৃঙ্খল খুলে দেন— আলী ইবনে আব্বাস ।
- আলী ইবনে আব্বাস বন্দি ব্যক্তির মুক্তির জন্য প্রার্থনা করেন— খলিফা আল মামুনের নিকট।
- বন্দি ব্যক্তি ছিলেন- নিঃস্বার্থ উপকারী
- খলিফা মামুন ছিলেন— মহামতি ও অতি উন্নতচিত্ত পুরুষ।
- খলিফা বন্দি ব্যক্তিকে উপহার দেন— দশ অশ্ব, দশ খচ্চর, দশ উষ্ট্র।
- লেখক-পরিচিতি
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মসাল- ১৮২০ সালের ২৬শে সেপ্টেম্বর ।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জন্মগ্রহণ করেন— ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে ।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূল নাম— ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। 'বিদ্যাসাগর'— ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের উপাধি ।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ছাত্র ছিলেন— কলকাতা সংস্কৃত কলেজের ।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর পাণ্ডিত্য অর্জন করেন— সংস্কৃত ও ইংরেজি ভাষায় ।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর দানশীলতার জন্য পরিচিত— 'দয়ার সাগর' নামে।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ছিলেন— পণ্ডিত, শিক্ষাবিদ, সমাজ-সংস্কারক ও খ্যাতনামা লেখক ।
- 'বর্ণপরিচয়' প্রকাশ পায়- ১৮৫৫ সালে।
- ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মৃত্যুবরণ করেন— ১৮৯১ সালের ২৯শে জুলাই ।
MCQ টপ টিপস
■ আলী ইবনে আব্বাসের আশ্রয়দাতা বাসিন্দা ছিলেন - দামেস্ক'র।
■ মুক্তির পর বন্দি ব্যক্তি যেতে চেয়েছিলেন – তার পরিবারের কাছে।
■ বন্দি ব্যক্তির জন্য আলী ইবনে আব্বাস সহায়তা প্রদান করেন – খাবার ও অশ্ব।
■ খলিফা আশ্রয়দাতাকে মুক্তি দেয়ার পর তাকে উপহার দেন – ১০ অশ্ব, ১০ খচ্চর, ১০ উষ্ট্র।
■ আশ্রয়দাতা আলী ইবনে আব্বাসকে উপহার দেন – খাদ্য, পানীয় ও অশ্ব।
■ আলী ইবনে আব্বাসের চরিত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য – দয়াশীলতা ও কৃতজ্ঞতা।
■ ‘প্রত্যুপকার' রচনাটি সংকলিত হয়েছে – ‘আখ্যানমঞ্জরী' দ্বিতীয় ভাগ থেকে।
লেখক পরিচিতি
'প্রত্যুপকার' আলী আব্বাস নামক এক ব্যক্তির প্রতি-উপকারের কাহিনি। খলিফা মামুনের সময়কালে দামেস্কের জনৈক শাসনকর্তা পদচ্যুত হন। নতুন শাসনকর্তা মামুনের একজন প্রিয়পাত্র ছিলেন আলী ইবনে আব্বাস। তিনি স্থানীয় একজন সম্ভ্রান্ত ব্যক্তির কাছে আশ্রয়লাভ করে জীবন রক্ষা করেন। পরবর্তীকালে আলী ইবনে আব্বাসের আশ্রয়দাতা ঐ সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিটি খলিফা মামুনের সৈন্যদল কর্তৃক বন্দি হন।খলিফার নির্দেশে আলী ইবনে আব্বাসের গৃহে তাকে অন্তরীণ করে রাখার ব্যবস্থা করা হয়।আলী ইবনে আব্বাস বন্দি ব্যক্তির সঠিক পরিচয় জানতে পেরে উপকারীর উপকারের জন্য নিজের জীবনের ঝুঁকি গ্রহণ করেন এবং খলিফার কাছে তার মুক্তির জন্য সুপারিশ করেন।বস্তুত এ রচনায় দুজন মহৎ ব্যক্তির কাহিনি বর্ণিত হয়েছে, তাদের একজন নিঃস্বার্থ উপকারী, অন্যজন সকৃতজ্ঞ প্রত্যুপকারী।খলিফার মহত্ত্বও এ রচনায় প্রকাশিত হয়েছে।
আলী ইবনে আব্বাসের চরিত্র বিশ্লেষণ
‘প্রত্যুপকার’ রচনায় আলী ইবনে আব্বাসের চরিত্রে কৃতজ্ঞতা, দয়াশীলতা এবং নৈতিক সাহসের মতো মহৎ গুণাবলি ফুটে উঠেছে।আশ্রয়দাতার পরিচয় জানার পর তিনি তাকে মুক্তি দিতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ হন, যদিও এতে তার নিজের জীবন ও অবস্থান হুমকির মুখে পড়ে। তিনি খলিফার রোষ উপেক্ষা করে বন্দি ব্যক্তির পক্ষে দাঁড়ান এবং তার মুক্তির জন্য আন্তরিকভাবে সুপারিশ করেন। এতে বোঝা যায়, আলী ইবনে আক্কাস কেবল ন্যায়পরায়ণই নন, বরং উপকারীর প্রতি কৃতজ্ঞতাবোধ থেকে প্রতিদান দেওয়ার মানসিকতাও তার চরিত্রের বিশেষ বৈশিষ্ট্য ।
জ্ঞানমূলক প্রশ্নও উত্তর
প্রশ্ন ১: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মস্থান কোথায়?
উত্তর: বীরসিংহ গ্রাম, মেদিনীপুর, পশ্চিমবঙ্গ।
প্রশ্ন ২: ‘প্রত্যুপকার' রচনাটি কোন গ্রন্থ থেকে সংকলিত?
উত্তর: ‘আখ্যানমঞ্জরী' দ্বিতীয় ভাগ।
প্রশ্ন ৩: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের ‘আখ্যানমঞ্জরী' রচনা করা হয় কত সালে?
উত্তর: ১৮৬৮ খ্রিষ্টাব্দে।
প্রশ্ন ৪: ‘প্রত্যুপকার' রচনার উপজীব্য বিষয় কী?
উত্তর: বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ইতিহাস প্রসিদ্ধ ব্যক্তিদের জীবনের গৌরবদীপ্ত ঘটনা।
প্রশ্ন ৫: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে আর কোন নামে ডাকা হতো?
উত্তর: ‘দয়ার সাগর'।
প্রশ্ন ৬ বিদ্যাসাগর বাংলা বর্ণমালা নতুন করে সাজিয়ে কোন বই প্রকাশ করেন?
উত্তর: বর্ণপরিচয়।
প্রশ্ন ৭ : বিদ্যাসাগরকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয় কেন?
উত্তর: সুশৃঙ্খল পদবিন্যাস ও যথাযথ যতিচিহ্ন প্রয়োগের জন্য।
প্রশ্ন ৮: আলী ইবনে আব্বাস কোন খলিফার প্রিয়পাত্র ছিলেন ?
উত্তর: খলিফা মামুন।
প্রশ্ন ৯: বাগদাদ কোন খলিফার সময় শ্রেষ্ঠ নগরীতে পরিণত হয়?
উত্তর: খলিফা হারুনর রশীদের সময়।
প্রশ্ন ১০: দামেস্ক কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: দামেস্ক সিরিয়ার রাজধানী।
প্রশ্ন ১১: আলী ইবনে আব্বাস কাকে ‘জগদীশ্বরের শুভদৃষ্টি' প্রার্থনা করেন?
উত্তর: বন্দি ব্যক্তির বাসস্থানের অধিবাসীদের জন্য।
প্রশ্ন ১২: আশ্রয়দাতার বিদায়ের সময় খলিফা কী অনুভব করেন?
উত্তর: সন্তুষ্টি ও প্রীতির প্রকাশ করেন।
প্রশ্ন ১৩: খলিফা মামুনের নির্দেশে আশ্রয়দাতা কোথায় বন্দি হন?
উত্তর: আলী ইবনে আব্বাসের গৃহে।
প্রশ্ন ১৪: ‘প্রত্যুপকার’ রচনায় কী ধরনের শিক্ষা পাওয়া যায়?
উত্তর: নিঃস্বার্থতা, কৃতজ্ঞতা এবং ন্যায়পরায়ণতার শিক্ষা ।
প্রশ্ন ১৫. খলিফা মামুনের চরিত্রে কোন গুণের প্রকাশ পাওয়া যায়?
উত্তর: মহত্ত্ব এবং ন্যায়পরায়ণতা।
প্রশ্ন ১৬: আলী ইবনে আব্বাসের আশ্রয়দাতা মুক্তি পাওয়ার পর কী করেন?
উত্তর: নিজ পরিবারের কাছে ফিরে যান।
প্রশ্ন ১৭: আলী ইবনে আব্বাস কোথায় লুকিয়ে প্রাণ রক্ষা করেন?
উত্তর: এক সম্ভ্রান্ত লোকের বাড়িতে।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নও উত্তর
প্রশ্ন-১. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের বংশীয় পদবি কী?
উত্তর: বন্দ্যোপাধ্যায়;
প্রশ্ন-২. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর মেদিনীপুর জেলার কোন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর:বীরসিংহ;
প্রশ্ন-৩. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সংস্কৃত ভাষা ব্যতীত অন্য কোন ভাষায় পাণ্ডিত্য অর্জন করেন?
উত্তর: ইংরেজি;
প্রশ্ন-৪. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর:১৮৯১ সালে;
প্রশ্ন-৫. বাংলা গদ্যের সুশৃঙ্খল পদবিন্যাসের জন্য যতিচিহ্নের প্রয়োগ ঘটান কে?
উত্তর:ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর;
প্রশ্ন-৬. যতিচিহ্নের সফল প্রয়োগ ও সাহিত্যিক গদ্য সৃষ্টির জন্য ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে কী নামে অভিহিত করা হয়?
উত্তর:বাংলা গদ্যের জনক
প্রশ্ন-৭. বাংলা বর্ণমালাকে নতুন বিন্যাসে সাজিয়ে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন শিশুপাঠ্য বইটি প্রকাশ করেন?
উত্তর:বর্ণপরিচয়;
প্রশ্ন-৮. সংস্কৃত কলেজ থেকে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে কোন উপাধি দেওয়া হয়েছে?
উত্তর:বিদ্যাসাগর
প্রশ্ন-৯. 'প্রত্যুপকার' রচনাটি কোন গ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে?
উত্তর:'আখ্যানমঞ্জরী' দ্বিতীয় ভাগ;
প্রশ্ন-২. 'প্রত্যুপকার' গল্পটি' কাদের মনে উপকারীর উপকার করার মানসিকতা জাগিয়ে তুলবে?
উত্তর:শিক্ষার্থীদের;
প্রশ্ন-৩. 'প্রত্যুপকার' রচনাটিতে কার প্রতি গভীর শ্রদ্ধাবোধ ও দায়বদ্ধতা ফুটে উঠেছে?
উত্তর:উপকারীর প্রতি;
প্রশ্ন-৪. কার আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আশ্রয় গ্রহণ করেন আলী ইবনে আব্বাস?
উত্তর:পদচ্যুত সৈন্যদের;
প্রশ্ন-৫. আলী ইবনে আব্বাস আশ্রয়দাতার গৃহে কত দিন ছিলেন?
উত্তর: একমাস
প্রশ্ন-৬. আলী ইবনে আব্বাসের স্বদেশ কোথায় ছিল?
উত্তর:বাগদাদে
প্রশ্ন-৭. আলী ইবনে আব্বাস কার প্রিয় পাত্র ছিলেন?
উত্তর:খলিফা মামুন;
প্রশ্ন-৮. কোন ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও আলী ইবনে আব্বাস বন্দির মুক্তির কথা বলেন?
উত্তর:মৃত্যু
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর
1.আলী ইবনে আব্বাসের আশ্রয়দাতা কোথাকার বাসিন্দা ছিলেন?
ক. দামেস্ক
খ.বাগদাদ
গ. মদিনা
ঘ. কুফা
উত্তর:ক. দামেস্ক
2.বন্দি ব্যক্তি কোথায় যেতে চেয়েছিলেন মুক্তির পর?
ক. তার পরিবারের কাছে
খ. বাগদাদ
গ.বন্দি ব্যক্তির জন্য আলী
ঘ যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি
উত্তর:ক. তার পরিবারের কাছে
4.খলিফা আলী ইবনে আব্বাসকে কীভাবে সম্ভাষণ করেন যখন তিনি আশ্রয়দাতাকে মুক্তি দেন?
ক .অভদ্রভাবে
খ সাদর বচনে
গ অসন্তুষ্টি সহকারে
ঘ নির্লিপ্তভাবে
উত্তর:খ সাদর বচনে
5.খলিফা আশ্রয়দাতার প্রকৃত চরিত্র সম্পর্কে কী জানতে পারেন?
ক-খ-গ-ঘ
ক তিনি ন্যায়ের অধিকারী
খ তিনি খলিফার শত্রু
গ খলিফার অনুগামী
ঘ তিনি দুরাচারী
উত্তর:ক তিনি ন্যায়ের অধিকারী
6. খলিফা আশ্রয়দাতাকে মুক্তি দেয়ার পর তাঁকে কী উপহার দেন?
ক. অর্থ ও সম্মান
খ .অশ্ব, খচ্চর, উষ্ট্র
গ. ধনসম্পদ ও খ্যাতি
ঘ. এক মাসের ছুটি
উত্তর:খ .অশ্ব, খচ্চর, উষ্ট্র
7. আলী ইবনে আব্বাসের চরিত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য কী?
ক. দয়াশীলতা ও কৃতজ্ঞতা
খ. অধিকার প্রতিষ্ঠা
গ .অহংকার
ঘ. বীরত্ব
উত্তর:ক. দয়াশীলতা ও কৃতজ্ঞতা
8.আশ্রয়দাতা তার জীবনের কোন মুহূর্তে আলী ইবনেআব্বাসকে চিনতে পারেন?
ক মুক্তির পর
খ বন্দি অবস্থায়
গ খলিফার বাসগৃহে
ঘ প্রথম সাক্ষাতে
উত্তর:ক মুক্তির পর
9.খলিফার মনোভাব পরিবর্তনের কারণ কী ছিল?
ক' তার মনুষ্যত্ব
খ . আলী ইবনে আব্বাসের বিশদ ব্যাখ্যা
গ . দুষ্ট লোকদের অভিযোগ
ঘ .আলী ইবনে আব্বাসের উপস্থিতি
উত্তর:খ . আলী ইবনে আব্বাসের বিশদ ব্যাখ্যা
১০.আলী ইবনে আব্বাস কীভাবে খলিফার মনোভাব বদলাতে সাহায্য করেন?
ক তার হৃদয়বান বক্তব্য দ্বারা
খ খলিফাকে অযথা হুমকি দিয়ে
গ মিত্রতার কথা উল্লেখ করে
ঘ খ্রি খলিফার কাছে ক্ষমা চেয়ে
উত্তর:ক তার হৃদয়বান বক্তব্য দ্বারা
১১. আশ্রয়দাতা আলী ইবনে আব্বাসকে কী উপহার দেন?
ক দান ও সম্বর্ধনা
খ খাদ্য, পানীয় ও অশ্ব
গ টাকা ও মূল্যবান দ্রব্য
ঘ সোনা ও রৌপ্য
উত্তর:খ খাদ্য, পানীয় ও অশ্ব
১২. আলী ইবনে আব্বাসকে মুক্তি দিতে রাজি হন-
ক. নিজ দায়িত্বে
খ .খলিফার সম্মতির পর
গ. তাঁর বন্ধু
ঘ. দুরাচারীদের জন্য
উত্তর:খ .খলিফার সম্মতির পর
13. আশ্রয়দাতা কি রকম মানুষ ছিলেন?
ক. আত্মকেন্দ্রিক
খ. দয়াশীল
গ. অহংকারী
ঘ. দুরাচারি
উত্তর:খ. দয়াশীল
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন
১. ‘প্রত্যুপকার’ রচনায় আলী ইবনে আব্বাসের চরিত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য কীভাবে প্রকাশিত হয়েছে?
২. ‘প্রত্যুপকার' গল্পে বন্দি ব্যক্তি কেন আলী ইবনে আব্বাসের গৃহে অন্তরীণ ছিলেন?
অর্ডিনেট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url