এইচএসসি আইসিটি ভর্তি পরিক্ষা ২য় অধ্যায় : কমিউনিকেশন সিস্টেম ও নেটওয়ার্কিং

আমাদের  ওয়েবসাইট ও  চ্যানেলে তোমাদের  স্বাগতম । আমরা প্রতিনিয়ত সকল বোর্ডের প্রশ্নের সমাধান দিয়ে থাকি । তোমাদের যে কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে দিতে পার । আমরা উত্তর দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো। পরবর্তিতে সকল প্রশ্নের ব্যাখ্যাসহ সমাধান আপলোড দেব । পড়ার টেবিল নামের পুরো একটা লাইব্রেরী!  এত বই পড়ে কি লাভ? যদি কমন না আসে এত বই পড়ার পরেও!

শিক্ষার্থীদের হতাশা থেকে মুক্তির পথে,আমরা শতভাগ (১০০%) কমনের নিশ্চয়তায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ! 

বিকল্পধারায় সহজ থেকেও সহজতর পদ্ধতির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উপহার স্বরুপ শিক্ষা,  জ্ঞান-বিজ্ঞান, CQ, MCQ,মডেল টেষ্ট, সৃজনশীল প্রশ্ন+উত্তর ও ভিডিও ক্লাস। সম্পুর্ণ ডিজিটাল পথে শিক্ষার্থীদের সফলতার সর্বোচ্চ চুড়ায় পৌঁছে দিতে আমাদের এই উদ্বেগ।

এস এস সি রাজশাহী বোর্ড-২০২৩ কৃষি শিক্ষা MCQ সমাধান

এস এস সি রাজশাহী বোর্ড-২০২৩ উচ্চতর গণিত  MCQ সমাধান

এস এস সি রাজশাহী বোর্ড-২০২৩ বিজ্ঞান MCQ সমাধান

এসএসসি উচ্চতর গণিত ১০০% কমন সাজেশন-২০২৩

এস এস সি রাজশাহী বোর্ড-২০২৩ অর্থনীতি MCQ সমাধান

এস এস সি রাজশাহী বোর্ড-২০২৩ জীববিজ্ঞান MCQ সমাধান


ভর্তি পরীক্ষা  কমিউনিকেশন সিস্টেম এবং নেটওয়ার্কিংভর্তি পরীক্ষা  কমিউনিকেশন সিস্টেম এবং নেটওয়ার্কিং


Part-2

পেজ সূচিপত্র : 


আজকের পাঠ:

  • তার মাধ্যম, 
  • তারবিহীন মাধ্যম ও ওয়্যারলেস
  • কমিউনিকেশন সিস্টেম

  তথ্য কণিকা(Information) 

ডেটা কমিউনিকেশন মাধ্যম : 

প্রেরক কম্পিউটার ও গ্রাহক কম্পিউটারের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য সংযোগের প্রয়োজন হয়। এই সংযোগ ব্যবস্থাকে বলা হয় কমিউনিকেশন চ্যানেল। 

চ্যানেল তৈরির জন্য বিভিন্ন মাধ্যমের দরকার হয়। মাধ্যম দু'ধরনের হয়। যথা :

ক. তার মাধ্যম (Wired) বা গাইডেড (Guided) মিডিয়া :

 তার বা ক্যাবল, টেলিফোন লাইন, ফাইবার অপটিক ক্যাবল ইত্যাদি 

খ. তারবিহীন মাধ্যম (Wireless) বা আনগাইডেড(Unguided) মিডিয়া :

রেডিও ওয়েভ, মাইক্রোওয়েভ, ইনফ্রারেড, ব্লু- টুথ, স্যাটেলাইট ইত্যাদি।


ক. তার মাধ্যম বা গাইডেড মিডিয়া : 

ক্যাবল বা তার মাধ্যম তিন ধরনের হয়। যথা

  • ১. কো-এক্সিয়াল ক্যাবল (Co-axial Cable )
  • ২. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল (Twisted Pair Cable)
  • ৩. ফাইবার অপটিক ক্যাবল (Fiber Optic Cable)

১. কো-এক্সিয়াল ক্যাবল : 

সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত তার হচ্ছে কো-এক্সিয়াল ক্যাবল। কো-এক্সিয়াল ক্যাবলের চারটি অংশ আছে। যথা : 

i. কপার কোর বা সেন্টার কোর

ii. ডাই-ইলেকট্রিক ইনসুলেটর

iii. মেটালিক শিল্ড বা আউটার কন্ডাক্টর

iv. প্লাস্টিক জ্যাকেট বা কভার ।

আর পড়ুন: ভিডিও ক্লাস(Admission Physics)

 আর পড়ুন :Admission ICT


• এ ধরনের ক্যাবলে ডেটা ট্রান্সফার রেট তুলনামূলক বেশি এবং ট্রান্সমিশন লস অপেক্ষাকৃত কম ।

•কো-এক্সিয়াল ক্যাবল ব্যবহার করে ৫০০ মিটার পর্যন্ত ডিজিটাল ডেটা প্রেরণ করা সম্ভব। এক্ষেত্রে ডেটা ট্রান্সফার স্পিড

 সর্বোচ্চ ১০ Mbps থেকে ১০০ Mbps পর্যন্ত  পর্যন্ত হতে পারে।

• কো-এক্সিয়াল ক্যাবল দু'ধরনের হয়। 

যথা :

 i. থিকনেট ও

 ii. থিননেট।

i. থিকনেট : 

এটি ইথারনেট বা 10 বেস 5 নামেও পরিচিত। ইহা থিক ইথারনেট নামেও পরিচিত। 10 বেস 5 এর অর্থ হলো- 10 মানে সর্বোচ্চ ডেটা ট্রান্সফার রেট 10 Mbps. Base এর অর্থ হলো Baseband Transmission.5 মানে হলো সর্বোচ্চ 500 মিটার পর্যন্ত ডেটা পাঠাতে পারে। এটি ভারী, মোটা ফলে সহজে বাঁকানো যায় না। এ ধরনের ক্যাবলের স্পীড সর্বোচ্চ ১০ Mbps।

ii. থিননেট : 

এটি 10 বেস 2 নামেও পরিচিত । 2 মানে হলো সবোর্চ্চ 200 মিটার পর্যন্ত ডেটা পাঠাতে পারে। তবে প্রকৃতপক্ষে এ ক্যাবলের সাহায্যে রিপিটার ছাড়াই সর্বোচ্চ ১৮৫ মিটার পর্যন্ত দূরত্বে ডেটা পাঠানো যায় থিকনেট অপেক্ষা এটি সরু ও হালকা ফলে সহজে বাঁকানো যায়।

যেমন: 502 এর RG58। এ ধরনের ক্যাবলের স্পিডও সর্বোচ্চ ১০ Mbps।

২. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল : 

দুটি পরিবাহী তামার তারকে সমানভাবে helix আকারে প্যাচিয়ে টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল তৈরি করাহয়। বর্তমানে মোট চার জোড়া তার একত্রে করে একটি ক্যাবল তৈরি করা হয়। এক্ষেত্রে মোট তারের সংখ্যা হবে

= ৮ (৪ × ২)টি। 

প্রতি জোড়া তারের মধ্যে সাদা রং এর একটি কমন তার থাকে। বাঁকি চারটি ভিন্ন ভিন্ন বর্ণের।

• এই ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করে ১০০ মিটারের বেশি দূরত্বে ডেটা পাঠানো যায় না। টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল সাধারণত দু'ধরনের হয়। যথা : 

 ১. আনশিল্ডেড টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল

 ২. শিল্ডেড টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল ।

৩. ফাইবার অপটিক ক্যাবল :

 ফাইবার অপটিক ক্যাবল হলো কাচ বা প্লাস্টিক দ্বারা তৈরি এক ধরনের ডাই-ইলেকট্রিক পদার্থ যা আলো নিবন্ধকরণ ও পরিবহণে সক্ষম।

• আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের নীতির ওপর ভিত্তি করে ফাইবার অপটিক ক্যাবলের মধ্য দিয়ে ডেটা বা তথ্যকে আলোক তরঙ্গ আকারে প্রেরণ করা হয়।

• এটি ইলেকট্রিক্যাল সিগন্যালের পরিবর্তে আলোক বা লাইট সিগন্যাল প্রেরণ করে।

• আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কি.মি.

• অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে যোগাযোগ : অন্যান্য যোগাযোগ ব্যবস্থার মতো এখানেও তিনটি অংশ আছে। যথা : 

১। প্রেরক যন্ত্র

২। মাধ্যম ও  

৩। গ্রাহক যন্ত্র। 

iv. প্লাস্টিক জ্যাকেট বা কভার ।

কুইজ দিন: ইসলাস শিক্ষা -  ক্লাস নাইন টেন অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষা (১,২ অধ্যায়)

প্রেরক যন্ত্রে মডুলেটর এবং LASER বা LED থাকে। গ্রাহক যন্ত্রে ডিমডুলেটর, ফিল্টার ও অ্যামপ্লিফায়ার থাকে।

• ফাইবার অপটিক ক্যাবলের গঠন : ফাইবার অপটিকের তিনটি অংশ থাকে; 

যথা - কোর, ক্ল্যাডিং, জ্যাকেট।

• বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার কলাতলীতে ফাইবার অপটিক ক্যাবলের একটি ল্যান্ডিং স্টেশন আছে।

• ফাইবার অপটিক ক্যাবলের গঠন উপাদান : ফাইবার তৈরির প্রধান উপাদান হলো বালি বা সিলিকন এবং মাল্টি কম্পোনেন্ট কাচ।

• ফাইবার তৈরির জন্য ব্যবহৃত মাল্টি কম্পোনেন্ট কাচগুলোর মধ্যে সোডো বোরো সিলিকেট, সোডা লাইম সিলিকেট,সোডা অ্যালুমিনা সিলিকেট ইত্যাদি ব্যবহার হয়। অনেক ক্ষেত্রে ক্ল্যাডিং তৈরির জন্য প্লাস্টিকও ব্যবহার করা হয়।

ফাইবার অপটিক ক্যাবলের বৈশিষ্ট্য : 

    ১। ডেটা বা তথ্যকে আলোক তরঙ্গ বা লাইট সিগন্যাল আকারে ট্রান্সমিট করা হয়। 

    ২। ডেটা ট্রান্সমিশনস্পিড অনেক বেশি। 

    ৩। আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের ওপর ভিত্তি করে ডেটা ট্রান্সমিট করা হয়। 

    ৪।ডেটা ট্রান্সমিশন রেট 10 Gbps হতে 1 Pbps (Petabit per second) পর্যন্ত হতে পারে। 

    ৫। শক্তির অপচয় কম হয়।

 ফাইবার অপটিকের প্রকারভেদ : 

গঠনগত এবং প্রতিসরাঙ্কের উপর ভিত্তি করে ফাইবার অপটিক ক্যাবলকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়;

 যথা- স্টেপ ইনডেক্স ফাইবার, গ্রেডেড ইনডেক্স ফাইবার, সিঙ্গেল মোড ফাইবার ।

খ. তারবিহীন মাধ্যম বা আনগাইডেড মিডিয়া : তারবিহীন মাধ্যম তিন ধরনের হয়। যথা :

১.রেডিও ওয়েভ : 

রেডিও বা বেতার হলো একটি তারবিহীন যোগাযোগ ব্যবস্থা। এটি রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্যকে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে আদান-প্রদান করে। 

১০ কিলোহার্টজ (KHz) থেকে ১ গিগাহার্টজের (GHz) ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামের ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জকে রেডিও ওয়েভ বলা হয়। রেডিও ওয়েভের ক্ষেত্রে  ডেটা ট্রান্সফার রেট ২4Kbps।

  •  রেডিও ওয়েভ অমনিডিরেকনাল (Omnidirectional) হয়।
  •  রেডিও ওয়েভ এর ফ্রিকুয়েন্সি কম ।
  • এটি শূন্য মাধ্যমেও চলাচল করতে পারে।

২ .মাইক্রোওয়েভকে : 

মাইক্রোওয়েভ যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রধান অসুবিধা হলো প্রেরক ও গ্রাহকের মধ্যে কোনো বাধা থাকা যাবে না। মাইক্রোওয়েভ হলো এক ধরনের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ। মাইক্রোওয়েভের ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ হলো 300MHz থেকে 300GHz পর্যন্ত। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে 3GHz থেকে 30GHz পর্যন্ত 

ফ্রিকোয়েন্সি মাইক্রোওয়েভ কমিউনিকেশনে ব্যবহৃত হয়। মাইক্রোওয়েভ সরল পথে গমন করে। মাইক্রোওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সিকে 

আবার ৩টি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায়। যথা:

1. Ultra High Frequency-UHF এর রেঞ্জ হলো 300MHz থেকে 3GHz পর্যন্ত।

2. Super High Frequency-SHF এর রেঞ্জ হলো 3GHz থেকে 30GHz ।

3. Extremly High Frequency-EHF এর রেঞ্জ হলো 30GHz থেকে 300GHz ।

 মাইক্রোওয়েভকে দু'ভাগে ভাগ করা যায় ; যথা -

i. টেরিস্ট্রিয়াল মাইক্রোওয়েভ :

 টেরিস্ট্রিয়াল মাইক্রোওয়েভের ক্ষেত্রে ভূ-পৃষ্ঠেই ট্রান্সমিটার ও রিসিভার বসিয়ে তথ্য আদান-প্রদান করা হয়। মেগাহার্টজ (MHz)রেঞ্জের ফ্রিকোয়েন্সি সীমার মধ্যে এটি কাজ করে। মাঝখানে কোনো বাধা না থাকলে টেরিস্ট্রিয়াল মাইক্রোওয়েভ সিগন্যাল ১ থেকে ৫০ মাইল পর্যন্ত যেতে পারে।

ii. স্যাটেলাইট মাইক্রোওয়েভ : 

স্যাটেলাইট মাক্রোওয়েভের ক্ষেত্রে কৃত্রিম উপগ্রহের সাহায্যে তথ্য আদান-প্রদান করা হয়। এই কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইটগুলো

 ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ৩৪,০০০ কি. মি. (সূত্র: বোর্ড বই) ওপরে পৃথিবীর geosynchronous orbit এ স্থাপন করা হয়। মহাশূন্যে বা স্পেসে অবস্থিত স্যাটেলাইটে তথ্য পাঠানো ও রিসিভ করার জন্য VSAT (Very Small Aperture Terminal) ভূ-পৃষ্ঠে স্থাপন করা হয়।

৩. ইনফ্রারেড : ইনফ্রারেড হলো এক ধরনের তারবিহীন যোগাযোগ ব্যবস্থা যা আলোক বীমের সাহায্যে ডেটা আদান-প্রদান করে। সাধারণত কম দূরত্বের মধ্যে 

অর্থাৎ ১০ মিটার পর্যন্ত দূরত্বের জন্য ইনফ্রারেড ব্যবহৃত হয়। এ পদ্ধতিতে মোবাইল-টু-মোবাইল, মোবাইল-টু-ল্যাপটপের মধ্যে যোগাযোগ করা যায়। এ পদ্ধতিতে সিগন্যাল

পাঠানোর জন্য Light Emitting Diode (LED) বা Interjection Laser Diode (ILD) ব্যবহার করা হয়। ইনফ্রারেড এর

 ফ্রিকোয়েন্সে রেঞ্জ হলো 300GHz থেকে 430THz পর্যন্ত। 

ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম :

 যে কমিউনিকেশন তার বা কোনো রকমের সলিড মিডিয়াম ব্যবহার না করেই যে কমিউনিকেশন সিস্টেমে তার বা

তথ্য আদান-প্রদান করা যায় তাকে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম বলে।

• ওয়্যারলেস ইন্টারনেট অ্যাকসেস পয়েন্ট : যে এরিয়া বা স্থানের মধ্যে Wireless Internet Access পাওয়া যায় তাকে ওয়্যারলেস ইন্টারনেট 

আকসেস পয়েন্ট বলে। ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে দুই ধরনের অ্যাকসেস পয়েন্ট ব্যবহৃত হয়; যথা- হটস্পট ও মোবাইল নেটওয়ার্ক


হটস্পট : 

হটস্পট হলো এক ধরনের ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক যা অ্যাকসেস পয়েন্ট ব্যবহার করে বহনযোগ্য ডিভাইস যেমন: ল্যাপটপ, নোটবুক, পিডিএ, ট্যাব,স্মার্ট ফোন ইত্যাদিতে ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করে। বহুল ব্যবহৃত তিনটি হটস্পট প্রযুক্তি হলো- 

১. ব্লু-টুথ, 

২. ওয়াই-ফাই, 

৩. ওয়াই-ম্যাক্স।

১. ব্লু-টুথ : 

স্বল্প দূরত্বে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্লুটুথ প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়। সাধারণত ৩ থেকে ১০ মিটার দূরত্বের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্লুটুথ ব্যবহার করা হয়।

 ব্লুটুথ একটি ওপেন ওয়্যারলেস প্রটোকল প্রযুক্তি। এটি PAN (Personal Area Network) নেটওয়ার্কের অন্তর্গত ওয়্যারলেস প্রটোকল। বহুল ব্যবহৃত এই ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন প্রটোকলের ডেটা ট্রান্সফার রেট 1Mbps থেকে 26Mbps পর্যন্ত এবং ফ্রিকোয়েন্সি 2.45 GHz।

  • ব্লুটুথের স্ট্যান্ডার্ড হলো IEEE 802.15। IEEE হলো Institute of Electrical and Electronic Engineers ।
  • বুটুথ প্রযুক্তি দু'ধরনের হয়। যথা : পিকোনেট, স্ক্যাটারনেট।
  • ব্লুটুথ সিস্টেমের মৌলিক উপাদান হলো পিকোনেট। ব্লুটুথ প্রযুক্তির মাধ্যমে যে নেটওয়ার্ক গঠন করা সম্ভব তার নাম পিকোনেট। একটা পিকোনেটের একটি মাস্টার 

নোড (Master Node) -এ মোট ২৫৫ টি দাস নোড (Slave Node) থাকতে পারে যার মধ্যে সক্রিয় (Active) থাকে ৭টি। কয়েকটি পিকোনেট মিলে ব্রিজ এর মাধ্যমে সংযুক্ত হয়ে তৈরি করে স্কাটারনেট।


২.ওয়াই-ফাই (Wi-fi) : 

Wi-fi শব্দের পূর্ণ অর্থ হলো Wireless Fidelity । Wi-fi কে Wifi অথবা WiFi আকারেও লেখা হয়। Wi-fi হলো একটি Standard Wireless Local Area Network (WLAN) টেকনোলজি যার সাহায্যে পোর্টেবল বা বহনযোগ্য ডিভাইসসমূহ যেমন: ল্যাপটপ, নোটবুক, পিডিএ, স্মার্ট ফোন এবং বং বিভিন্ন স্থির (Fixed) কমিউনিকেটিং ডিভাইসসমূহে তারবিহীনভাবে ইন্টারনেটে অথবা I (LAN) এ সংযুক্ত করা যায় । 

• এটি একটি ওয়্যারলেস বা তারবিহীন LAN AN স্ট্যান্ডার্ড যা প্রযুক্তিগতভাবে IEEE 802.11 নামে পরিচিত। তবে এই স্ট্যান্ডার্ডের অনেকগুলো ভার্সন আছে। 

যেমন : 802.11a, 802.11b, 802.11g, 802.11n এবং 802.11ac। 802.11ac ভার্সনটি বর্তমানে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

বর্তমানে Wi-fi একটি অর্গানাইজেশন যা Wi-fi Alliance নামে পরিচিত। SHARE it অ্যাপস স্বয়ংক্রিয়ভাবে Wi-fi নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে ডেটা ট্রান্সফার করে ।


৩.ওয়াই-ম্যাক্স (Wi-Max) : 

Wi-Max শব্দের পূর্ণ অর্থ হলো World Wide Interoperability for Microwave Access।

  •  Wi-Max হলো Wireless Metropolitan Area Network (WMAN) এর যোগাযোগ টেকনোলজি যা বিস্তৃত এলাকা জুড়ে তারবিহীন ব্যবস্থায় ফিক্সড ও মোবাইল ইন্টারনেটে উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে থাকে।
  •  এটি প্রচলিত DSL (Digital Subscriber Line) এবং তারযুক্ত ইন্টারনেটের পরিবর্তে তারবিহীন ইন্টারনেট অ্যাকসেস সুবিধা প্রদান করে ।
  • এটি প্রযুক্তিগতভাবে IEEE 802.16 স্ট্যান্ডার্ড নামে পরিচিত।


More Information

1. কো-এক্সিয়াল ক্যাবল ব্যবহৃত হয়- ক্যাবল টেলিভিশনে

2 কো-এক্সিয়াল ক্যাবলের চারটি অংশ আছে- কপার কোর বা সন্টার কোর, ডাই-ইলেকট্রিক  ইনসুলেটর,মেটালিক শিল্ড বা আউটার কন্ডাক্টর ও প্লাস্টিক জ্যাকেট বা কভার

3. কো-এক্সিয়াল ক্যাবলে- ডেটা ট্রান্সফার রেট তুলনামূলক বেশি এবং ট্রান্সমিশন লস অপেক্ষাকৃত কম

4. কো-এক্সিয়াল ডেটা ট্রান্সফার স্পিড সর্বোচ্চ- 10 Mbps থেকে 100 Mbps পর্যন্ত

5. কো-এক্সিয়াল ক্যাবলের ইমপিডেন্স- 502, 5252, 7552 অথবা 9352

6.VHF - Very High Frequency

7.UHF পূর্ণ নাম- Ultra High Frequency

8. কো-এক্সিয়াল ক্যাবল দু'ধরনের হয় - থিকনেট ও থিননেট

9. থিকনেট- এটি ইথারনেট বা 10 বেস 5 নামেও পরিচিত

10. 10 বেস 5 এর অর্থ হলো- 10 মানে সর্বোচ্চ ডেটা ট্রান্সফার রেট 10 Mbps. Base এর অর্থ হলো Baseband Transmission

11. 5 মানে হলো- সর্বোচ্চ 500 মিটার পর্যন্ত ডেটা পাঠাতে পারে

12.থিননেট - এটি 10 বেস 2 নামেও পরিচিত

13. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল তৈরি করা হয় - দুটি পরিবাহী তামার তারকে সমানভাবে helix আকারে পেঁচিয়ে

14. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে তার আছে- মোট চার জোড়া । তারের সংখ্যা হবে ৮(৪×২) টি

15. ৮টি তারের রং হয়- ৪টি সাদা অন্য ৪টি ভিন্ন ভিন্ন রঙের।

16. তবে প্রতি জোড়া তারের মধ্যে একটি কমন তার থাকে- সাদা রং

17.টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে- ট্রান্সমিশন লস খুব বেশি

18. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল ব্যবহার করে ডেটা পাঠানো যায়- ১০০ মিটার পর্যন্ত

19. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল দু'ধরনের হয় - আনশিল্ডেড (আবরণহীন) টুইস্টেড পেয়ার, শিল্ডেড টুইস্টেড পেয়ার

20. UTP-Unshielded Twisted Pair Cable

21. STP - Shielded Twisted Pair Cable

22. ফাইবার অপটিক ক্যাবল হলো- কাচ বা প্লাস্টিক দ্বারা তৈরি এক ধরনের ডাই-ইলেকট্রিক পদার্থ যা আলো নিবন্ধকরণ ও পরিবহণে সক্ষম

23.ফাইবার অপটিক ক্যাবল- পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের নীতির ওপর ভিত্তি করে ডেটা প্রেরণ করে

24. আলোর গতি- প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কি.মি.

25. অপটিক্যাল ফাইবারের তিনটি অংশ আছে- প্রেরক যন্ত্র, মাধ্যম ও গ্রাহক যন্ত্র 

26. প্রেরক যন্ত্রে থাকে - মডুলেটর এবং LASER বা LED

27. গ্রাহক যন্ত্রে থাকে - ফটোডিটেক্টর, ডিমডুলেটর, ফিল্টার ও অ্যামপ্লিফায়ার

28 .LED-Light Emitting Diode

29. ফাইবার অপটিকের তিনটি অংশ থাকে- কোর, ক্ল্যাডিং ও জ্যাকে

30. কোরের ব্যাস- ৮-১০০ মাইক্রোন বা মাইক্রোমিটার পর্যন্ত হয়

31. ক্ল্যাডিং তৈরি- কাচ বা প্লাস্টিক দ্বারা

32. ফাইবার অপটিক ক্যাবলের একটি ল্যান্ডিং স্টেশন আছে- বাংলাদেশের কক্সবাজার জেলার কলাতলীতে 

33. ফাইবার তৈরির প্রধান উপাদান হলো- বালি বা সিলিকন এবং মাল্টি কম্পোনেন্ট কাচ

34. অপটিক ক্যাবলের ডেটা ট্রান্সমিশন রেট- 10 Gbps হতে 1 Pbps

35. Pbps- Petabit per second

36. অপটিক ক্যাবল- বৈদ্যুতিক চৌম্বক প্রভাব হতে মুক্ত

37. অপটিক ক্যাবল- U আকারে বাঁকানো যায় না

38. প্রতিসারনাঙ্কের উপর ভিত্তি করে ফাইবার অপটিক ক্যাবলকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়- স্টেপ ইনডেক্স ফাইবার, গ্রেডেড ইনডেক্স ফাইবার সিঙ্গেল মোড ফাইবার

39. তারবিহীন মাধ্যম তিন ধরনের হয়- রেডিও ওয়েভ,মাইক্রোওয়েভ ও ইনফ্রারেড

40. রেডিও ওয়েভর ফ্রিকোয়েন্সি- ১০ কিলোহার্টজ (KHz) থেকে ১ গিগাহার্টজের (GHz) 

41. রেডিও ওয়েভের ডেটা ট্রান্সফার রেট- 24Kbps

42 রেডিও ওয়েভ- অমনিডিরেকশনাল হয়।

43. মাইক্রোওয়েভ যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রধান অসুবিধা হলো- প্রেরক ও গ্রাহকের মধ্যে কোনো বাধা (Obstacle) থাকা যাবে না

44.মাইক্রোওয়েভের ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ হলো- 300MHz থেকে 300GHz পর্যন্ত

45.মাইক্রোওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সিকে ৩টি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায়- UHF, SHE, EHF

46. UHF পূর্ণ নাম - Ultra High Frequency

47. SHF পূর্ণ নাম - Super High Frequency 

48. EHF পূর্ণ নাম - Extremly High Frequency

49.মাইক্রোওয়েভ দু'ভাগে ভাগ করা যায় - টেরিস্ট্রিয়াল মাইক্রোওয়েভ ও স্যাটেলাইট মাইক্রোওয়েভ 

50. স্যাটেলাইট মাক্রোওয়েভের ক্ষেত্রে তথ্য আদান-প্রদান করা হয়- কৃত্রিম উপগ্রহের সাহায্যে 

51.কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইটগুলো ভূ-পৃষ্ঠ থেকে অবস্থিত- ৩৪,০০০ কি. মি. ওপরে (সূত্র : বোর্ড বই) 

52. VSAT পূর্ণ নাম - Very Small Aperture Terminal

53.ট্রান্সপোন্ডার এর কাজ- দুর্বল সিগন্যালকে শক্তিশালী করে

54.ইনফ্রারেড হলো- এক ধরনের তারবিহীন যোগাযোগ ব্যবস্থা যা আলোক বিমের সাহায্যে ডেটা আদান-প্রদান করে 

55. ইনফ্রারেড ব্যবহৃত হয় - সাধারণত কম দূরত্বের মধ্যে অর্থাৎ ১০ মিটার পর্যন্ত দূরত্বের জন্য

56. ILD পূর্ণ নাম - Interjection Laser Diode

57. ইনফ্রারেড এর ফ্রিকোয়েন্সে রেঞ্জ হলো- 300GHz থেকে 430 THz পর্যন্ত

58. ওয়্যারলেস কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে দুই ধরনের অ্যাকসেস পয়েন্ট ব্যবহৃত হয়- মোবাইল নেটওয়ার্ক ও হটস্পট

59.হটস্পট হলো- এক ধরনের ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক

60. বহুল ব্যবহৃত তিনটি হটস্পট প্রযুক্তি হলো - ব্লুটুথ, ওয়াই-ফাই এবং ওয়াই-ম্যাক্স

61. স্বল্প দূরত্বে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয়- ব্লুটুথ প্রযুক্তি

62.বুটুথ ব্যবহার করা হয়- সাধারণত ৩ থেকে ১০ মিটার দূরত্বের মধ্যে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য

63. PAN পূর্ণ নাম - Personal Area Network

64. বুটুথ এর নামকরণ করা হয়েছে- ডেনমার্কের রাজা হেরাল্ড ব্লু-টুথ নামানুসারে

65. বুটুথ এর ডেটা ট্রান্সফার রেট - 1Mbps থেকে ২৬Mbps

66. বুটুথ এর ফ্রিকোয়েন্সি- 2.4 GHz

67. বুটুথের স্ট্যান্ডার্ড হলো- IEEE 802.15

68. IEEE হলো - Institute of Electrical and Electronic Engineers

69.Wi-fi শব্দের পূর্ণ অর্থ হলো- Wireless Fidelity

70. Wi-fi হলো- একটি Standard Wireless Local Area Network (WLAN) টেকনোলজি

71.WLAN পূর্ণ নাম  -Wireless Local Area Network

72.Wi-fi স্ট্যান্ডাড- IEEE 802.11

 এইচএসসি আইসিটি দ্বিতীয় অধ্যায়ের কুইজ-কমিউনিকেশন সিস্টেম ও নেটওয়ার্কিং

73. Wi-Max পূর্ণ নাম - World Wide Interoperability for Microwave Access

74.Wi-Max হলো- Wireless Metropolitan Area Network (WMAN) এর যোগাযোগ টেকনোলজি

75. Wi-Max স্ট্যান্ডার্ড- IEEE 802.16

76 Wi-Max এর সর্বনিম্ন ডেটা ট্রান্সফার রেট- ৮০Mbps এবং সর্বোচ্চ 1 Gbps

77. VOIP পূর্ণ নাম -  Voice Over Internet Protocol

78. Wi-Max এর কাভারেজ এরিয়া- ১০-৫০ কি. মি

বহুনির্বাচনী প্রশ্ন(MCQ)

01. কো-এক্সিয়্যাল ক্যাবলের ডেটা ট্রান্সফার রেট কত?

(A)10 bps

(A)10 Mbps 

(B)10 Kbps

(D)10 Gbps

Ans:B

02. 10 বেস 5 নামে পরিচিত কোনটি?

(A)থিননেট

(B)থিকনেট

(C)UTP

(D)STP

Ans:B

03. CAT6 এর ডেটা ট্রান্সফার রেট সর্বোচ্চ কত?

(A)1000 Kbps

(B)1,000 Mbps 

(C)10,000 Kbps

(D)10,000 Mbps

Ans:D

04. স্টার টপোলজিতে কোন ডিভাইসটি ব্যবহৃত হয়?

(A)হাব

(B) মডেম

(C)রাউটার

(D) রিপিটার

Ans:A

05. কোন ফাইবারের কোরের ডায়ামিটার সবচেয়ে বেশি?

(A)স্টেপ-ইনডেক্স

(B) গ্রেডেড ইনডেক্স

(C) সিঙ্গেল মোড 

(D) মনোমেড ফাইবার

Ans:A

06. ট্রান্সপোন্ডারের কাজ কোনটি?

(A)দুর্বল সিগন্যালকে শক্তিশালী করা

(B)শক্তিশালী সিগন্যালকে দূর্বল করা । 

(C)দুটি সিগন্যালকে সমান করা

(D) দুটি সিগন্যালকেই বাদ দেয়া

Ans:A

07. কোন IEEE টি Wi-Fi স্ট্যান্ডার্ড?

(A)802.11

(B)802.11u

(C)802.15

(D)802.16

Ans:A

08. রেডিও ওয়েভের ডেটা প্রেরণের গতি কত?

(A)14 Kbps

(B)24 Kbps

(C)34 Kbps

(D)44 Kbps

Ans:B

09. ব্যাপক ব্যবহৃত Wifi স্ট্যান্ডার্ড কোনটি?

(A)802.11a

(B)802.11b

(C)802.11g

(D)802.11ac

Ans:D

10. কোনটি wifi স্ট্যান্ডার্ড ?

(A)802.44

(B)802.16

(C)802.11

(D)802.33

Ans:C

11. কোনটি Wi-Max স্ট্যান্ডার্ড?

(A)802.11

(B)802.16

(C)802.3

(D)802.4

Ans:B

12. মাধ্যম কয় প্রকার?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:A

13. তার মাধ্যম কয় শ্রেণিতে ভাগ করা যায়?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:B

14. কো-এক্সিয়াল ক্যাবল কয়টি অংশ থাকে?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:C

15. কো-এক্সিয়াল ক্যাবলে পরিবাহী অংশ কয়টি?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:A

16. 10 বেস 2 নামে পরিচিত কোন কো-এক্সিয়াল ক্যাবল?

(A)থিননেট

(B)থিকনেট

(C)UTP

(D)STP

Ans:B

17. কো-এক্সিয়াল ক্যাবল কত ধরনের?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:A

18. থিকনেটের সর্বোচ্চ স্পিড কত?

(A)8 Mbps

(B)10 Mbps

(C)12 Mbps

(D)15 Mbps

Ans:B

19. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলে কয় জোড়া তার থাকে?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:C

20. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল কত ধরনের?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:A

21. টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলের কমন রং কোনটি ?

(A)কালো

(B)সাদা

(C) সবুজ

(D) নীল

Ans:B

22. নিচের কোন ক্যাবলে ডেটা ট্রান্সফার হার সর্বোচ্চ?

(A)কো-এক্সিয়াল ক্যাবল

(B) টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল

(C)আনশিল্ডেড টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল 

    (D)ফাইবার অপটিক ক্যাবল

Ans:D

23. অপটিক্যাল ফাইবারে কয়টি লেয়ার থাকে?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:B

24. অপটিক্যাল ফাইবারের সবচেয়ে ভিতরের অংশের নাম কী?

(A)ক্ল্যাডিং      

 (B)জ্যাকেট  

  (C)কোর  

  (D) বাফার

Ans:C

25. আলোর পূর্ণ-অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের সাহায্যে ডেটা প্রেরণ করা হয় কোন ক্যাবলের সাহায্যে?

(A)কো-এক্সিয়াল ক্যাবল

  (B)টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল

(C)ফাইবার অপটিক ক্যাবল   

(D)আনশিল্ডেড টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল

Ans:C

26. কোন ক্যাবল নেটওয়ার্কের ব্যাকবোন হিসেবে কাজ করে?

(A)কো-এক্সিয়াল ক্যাবল

(B)ফাইবার অপটিক ক্যাবল 

(C)টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল

 (D)আনশিল্ডেড টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল

Ans:B

27. তারবিহীন মাধ্যম কত ধরনের?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:B

28. রেডিও ওয়েভের ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ কত?

(A)5 KHz - 10 KHz

(B)10 KHz - 1 GHz

(C)1 GHz - 0 GHz

(D)5 GHz - 10 GHz

Ans:B

29. প্রেরক ও গ্রাহকের মধ্যে বাধা থাকবে না কোনটি?

(A)রেডিও ওয়েভ

(B) মাইক্রোওয়েভ

(C)ইনফ্রারেড

(D) wifi 

Ans:B

30. মাইক্রোওয়েভের ফ্রিকোয়েন্সি রেঞ্জ হলো-

(A)30 MHz - 30 GHz

(B)30 MHz - 300 GHz

(C)300 MHz - 300 GHz

(D)300 GHz - 300 GHz

Ans:C

31. মাইক্রোওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সিকে কতটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায়?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:B

32. মাইক্রোওয়েভ কত প্রকার?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:A

33. টেরিস্ট্রিয়াল মাইক্রোওয়েভে মাঝপথে বাধা না থাকলে কত মাইল পর্যন্ত সিগন্যাল যেতে পারে?

(A) ২০ মাইল

(B)৩০ মাইল

(C)৪০ মাইল

(D)৫০ মাইল

Ans:D

34. স্যাটেলাইট মাইক্রোওয়েভ সিস্টেমে স্যাটেলাইট ভূ-পৃষ্ট থেকে কত কি.মি. ওপরে অবস্থিত?

(A) 20,000

(B) 25,000

(C)30,000

(D)36,000

Ans:D

35. একই সাথে অনেকগুলো দেশের সাথে যোগাযোগের জন্য নিচের কোনটি ব্যবহার করতে হবে?

(A)ইনফ্রারেড

(B)অপটিক্যাল ফাইবার  

(C)স্যাটেলাইট 

(D)টেরিস্ট্রিয়াল

Ans:C

36. দেশের অভ্যন্তরে যোগাযোগের জন্য নিচের কোনটি ব্যবহৃত হয়?

(A)স্যাটেলাইট

(B)টেরিস্ট্রিয়াল  

(C)ইনফ্রারেড  

(D)কো-এক্সিয়াল ক্যাবল

Ans:B

37. কম দূরত্বের মধ্যে ডেটা পাঠানোর জন্য কী ব্যবহৃত হয়?

(A) wifi   

(B)ব্লুটুথ

(C)ইনফ্রারেড

(D)wi-Max

Ans:C

38. ইনফ্রারেড সাধারণত কত মিটার দূরত্বের মধ্যে ডেটা পাঠাতে পারে?

(A)১০

(B)১৫

(C)২০

(D)১০০

Ans:A

39. হটস্পট কী?

(A)নির্দিষ্ট উত্তপ্ত এলাকা

(B)তারযুক্ত ইন্টারনেট ব্যবস্থা 

(C)তারবিহীন ইন্টারনেট ব্যবস্থা

(D) বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা

Ans:C

40. কৃত্রিম উপগ্রহ উদ্ভব হয় কত সালে?

(A)১৯৩০

(B)১৯৪০

(C)১৯৫০

(D)১৯৬৫

Ans:C

41. ব্লুটুথের সাহায্যে সর্বোচ্চ কত মিটার দূরত্ব পর্যন্ত ডেটা পাঠাতে পারে?

(A)১০ মিটার      

  (B)৩০ মিটার       

  (C)৪০ মিটার       

  (D)১০০ মিটার

Ans:A

42. ব্লুটুথের স্ট্যান্ডার্ড হলো-

(A)IEEE 802.11

(A)IEEE 802.15

(C)IEEE 802.16

(D)IEEE 802.11ac

Ans:B

43. ব্লুটুথ প্রযুক্তি কত ধরনের?

(A)2

(B)3

(C)4

(D)5

Ans:A

44. wi-fi এর পূর্ণ অর্থ হলো-

(A)wireless fidelity

(B)wired fidelity

(C)wireless file

(D)wired file

Ans:A

45. wi-fi এর ভার্সনগুলোর মধ্যে কোনটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়?

(A)802.11 a

(B)802.11 b

(C)802.11 n

(D)802.11 ac

Ans:D

46. খোলা জায়গায় wi-fi জোন কত মিটার পর্যন্ত বিস্তৃত?

(A)26

(B)50

(C)65

(D)100

Ans:D

47. Wi-Max কোন স্ট্যান্ডার্ড?

(A)WLAN

 (B)PAN   

(C)WMAN

(D)WAN

Ans:C

48. Wi-Max -এর নেটওয়ার্ক কভারেজ এরিয়া কত?

(A)১০ কি.মি

(B)২০ কি.মি.

(C)৬০ কি.মি.

(D)১০০ কি.মি.

Ans:C


দ্বিতীয় অধ্যায়ের উপর কুইজ দিন:  Admission Part-2(QUIZ-2)

দ্বিতীয় অধ্যায়ের উপর আরো পড়ুন:কমিউনিকেশন সিস্টেম ও নেটওয়াকিং ব্যান্ডউইড

দ্বিতীয় অধ্যায়ের উপর আরো পড়ুন:কমিউনিকেশন সিস্টেম ও নেটওয়াকিংPart-1

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনেট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url