যাঁদের অবদানে আজকের পদার্থবিজ্ঞান

Who contributed to today's physics

Who contributed to today's physics

স্যার আইজ্যাক নিউটন



জন্ম : ১৫ ডিসেম্বর, ১৬৪২, লিংকনশায়ার, যুক্তরাজ্য। 

পরিচিতি : সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মহাবিজ্ঞানী। পদার্থবিদ্যা, গণিতশাস্ত্র, রসায়নশাস্ত্র, জ্যোতির্বিদ্যা ও প্রকৃতিদর্শনসহ বহুমুখী বিষয়ে সুপণ্ডিত ।

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা : গ্রাম্য পাঠশালায় পড়াশোনা শুরুর পর গ্রান্থামের কিংস স্কুলে ভর্তি হন এবং বিদ্যালয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেন। ১৯ বছর বয়সে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। এরপর ক্যামব্রিজ ট্রিনিটি কলেজে ভর্তি হন । এখানে তিনি দেকার্তের আধুনিক দর্শন, গ্যালিলিও, কোপারনিকাস এবং কেপলার প্রমুখ জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মতো অগ্রসর চিন্তায় ব্রতী হন । তিনি ১৬৬৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি অর্জন করেন।

অবদান : গতিতত্ত্বের নিবিড় গবেষণা ও গতিসূত্রের অনন্য উদ্ভাবন; জটিল গাণিতিক যুক্তিতত্ত্বের সমাধান ও ক্যালকুলাস নামক গণিতশাস্ত্র উদ্ভাবন; জ্যোতির্বিজ্ঞানে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির আবিষ্কার, মহাকর্ষ বল, আহ্নিক ও বার্ষিক গতির সপক্ষে গ্রহণীয় সুস্পষ্ট ব্যাখ্যাদান এবং ধর্মীয় (খ্রিষ্টীয়) দৃষ্টিভঙ্গির তুলনামূলক যুক্তির যুগান্তকারী অবতারণা।

মৃত্যু : ২০ মার্চ, ১৭২৭ খ্রিষ্টাব্দে।

জন ডাল্টন



জন্ম : ১৭৬৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ইংল্যান্ডের ইগ্যালস ফিল্ড শহরে । 

পরিচিতি : তিনি ছিলেন একাধারে রসায়নবিদ এবং পদার্থবিদ। এছাড়া গণিত ও চিকিৎসাশাস্ত্রেও তাঁর পাণ্ডিত্য সর্বজনবিদিত। এটন এটকিনসন এবং জেমস প্রেসকট জুল প্রমুখ বিজ্ঞানী তাঁর ছাত্র ছিলেন। অবদান : ব্রিটিশ স্কুলে গণিত এবং রসায়নের শিক্ষক জন ডাল্টন তাঁর আণবিক তত্ত্বের জন্য ‘পরমাণুবাদের জনক' হিসেবে পরিচিত। ১৮০৩ সালে তাঁর প্রদত্ত পরমাণুর গঠন সম্পর্কে যুগান্তকারী মতবাদ বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার এক নতুন দিগন্তের সূচনা করে। ডাল্টন গ্যাসের আংশিক চাপ সূত্র, গুণানুপাত সূত্র প্রভৃতি উদ্ভাবন করেন। ডাল্টন-ই সর্বপ্রথম ধারণা দেন যে, প্রত্যেক পদার্থ পরমাণু নামক অসংখ্য অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত এবং পদার্থের পরমাণুসমূহ রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ নেয়।

মৃত্যু : ২৭ জুলাই, ১৮৪৪, ইংল্যান্ড।

আলবার্ট আইনস্টাইন



জন্ম : ১৪ মার্চ, ১৮৭৯, উলম্‌, জার্মানি।

পরিচয় : সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মহাবিজ্ঞানী, বিশ্বনন্দিত তত্ত্বীয় পদার্থবিজ্ঞানী, আপেক্ষিক তত্ত্বের জন্য বিশেষভাবে খ্যাত এবং আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের পুরোধা ব্যক্তিত্ব।

অবদান : ১৯০৫ সালে আলবার্ট আইনস্টাইন তাঁর যুগান্তকারী আপেক্ষিক তত্ত্ব প্রকাশ করে বিশ্বময় খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি ভরশক্তি মতবাদের প্রবর্তক। এ সম্পর্কে তাঁর প্রতিপাদিত গাণিতিক সূত্রটি হলো, E=mc2; m বস্তুর ভর, C আলোর বেগ এবং E শক্তির পরিমাণ ।

স্বীকৃতি : আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে আলোক তড়িৎ ক্রিয়ার ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য ১৯২১ সালে তিনি নোবেল পুরস্কার পান ।

মৃত্যু : ১৮ এপ্রিল, ১৯৫৫, প্রিন্সটন, নিউজার্সি, যুক্তরাষ্ট্র।

ড. আবদুস সালাম

জন্ম : ২৯ জানুয়ারি, ১৯২৬ পাঞ্জাব, পাকিস্তান।

পরিচয় : পাকিস্তানি পদার্থবিদ।

অবদান : পাঁচ প্রকার মৌলিক বল তথা তড়িৎ বল, মহাকর্ষ বল, চৌম্বক আকর্ষণ-বিকর্ষণ বল, নিউক্লীয় দুর্বল বল ও নিউক্লীয় সবল বল। অন্য সব ধরনের বল কার্যত এ মৌলিক বলগুলো থেকে উদ্ভূত। ১৯৭৯ সালে শেলভেন গ্লাসো, স্টিভেন ওয়েনবার্গ ও আবদুস সালাম প্রমাণ করেন যে, চৌম্বক বল, তড়িৎ বল ও নিউক্লীয় বল আসলে একই প্রকার বলের ভিন্ন রূপ এবং এ বলকে তাঁরা Electroweak Force নামে অভিহিত করেন। মহাকর্ষ বল ও নিউক্লীয় সবল বলদ্বয়ও যে Electroweak Force এর সাথে সম্পর্কযুক্ত, সেটা প্রমাণের জন্য বর্তমানে বিজ্ঞানীরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

স্বীকৃতি : Electroweak Force তত্ত্ব প্রদানের জন্য ড. আবদুস সালাম ১৯৭৯ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। মৃত্যু : ১৯ নভেম্বর, ১৯৯৬, অক্সফোর্ড, ইংল্যান্ড।

আর্কিমিডিস



জন্ম : খ্রিষ্টপূর্ব, ২৮৭, সিসিলি, পূর্বতন সাইরাকুস, গ্রিস।

পরিচয় : গ্রিক বিজ্ঞানী। তরলে ভাসমান বস্তুর তত্ত্ব উদ্ভাবনের জন্য বিশেষভাবে খ্যাত। জ্যামিতি ও বলবিদ্যা বিষয়ে তাঁর কতিপয় তত্ত্ব তাঁকে বিশেষ খ্যাতি দান করে।

অবদান : একদা গ্রিসের রাজা খাঁটি স্বর্ণের মুকুট তৈরির জন্য এক স্বর্ণকারকে আদেশ করেন। স্বর্ণকার নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সুদৃশ্য এক মুকুট তৈরি করে রাজাকে দিল। কিন্তু রাজার সন্দেহ হলো যে, মুকুটটিতে খাদ মেশানো হয়েছে। এদিকে মুকুটের নির্মাণশৈলী রাজার মনের মতো হওয়ার কারণে তা ভেঙে পরীক্ষা করতে চাইলেন না। তাই রাজা আর্কিমিডিসকে ডেকে মুকুটটি না ভেঙে পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন। বিজ্ঞানী পড়লেন মহাচিন্তায়। এ অবস্থায় একদিন আর্কিমিডিস পানির টবে নেমে গোসল করার সময় পানি উপচে পড়তে দেখে তিনি তরলে ভাসমান বস্তুর তত্ত্বের সূত্র উদ্ভাবন করেন। কথিত আছে যে, তিনি স্নানরত অবস্থায় এ সূত্র আবিষ্কার করেন এবং আনন্দে আত্মহারা হয়ে বিবস্ত্র অবস্থাতেই ‘ইউরেকা’, ‘ইউরেকা’ বলতে বলতে বেরিয়ে এসে রাস্তায় দৌড়াতে থাকেন। এ সূত্র উদ্ভাবনের মাধ্যমে তিনি ধাতুতে খাদ মেশানো আছে কি না তা প্রমাণ করতে সমর্থ হন।

মৃত্যু : খ্রিষ্টপূর্ব ২১২, সাইরা কুস, গ্রিস।

গ্যালিলিও গ্যালিলি



জন্ম : ১৫৬৪, ইতালি ।

পরিচিতি : ইতালিয়ান গণিতশাস্ত্রবিদ, পদার্থবিজ্ঞানী ও জ্যোতির্বিদ।

অবদান : গ্যালিলিও গ্যালিলিই সর্বপ্রথম এ ধারণা দেন যে, পৃথিবীকে আপাতদৃষ্টিতে ব্রহ্মাণ্ডের কেন্দ্র বলে মনে হলেও বস্তুত পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহ সূর্যকে কেন্দ্র করে সদা ঘূর্ণায়মান। তাছাড়া তিনি পড়ন্ত বস্তুর সূত্রেরও উদ্ভাবক ।

মৃত্যু : ১৬৪২, ইতালি ।

জেমস জুল



জন্ম : ২৪ ডিসেম্বর, ১৮১৮, ম্যানচেস্টার, ইংল্যান্ড।

পরিচয় : পুরো নাম জেমস প্রেসকট জুল। তাপশক্তি সম্পর্কে গবেষণা ও উদ্ভাবন এ ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানীকে চিরস্মরণীয় করে রেখেছে।

অবদান : জুল প্রথম অনুধাবন করেন যে, কাজের ফলে তাপ উৎপন্ন হয় এবং তাপ, শক্তিরই একটি রূপ। শক্তির রূপান্তর বিষয়ে তিনি নানামুখী পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। একটি পানির পাত্রে প্যাডেল ঘুরিয়ে তিনি দেখেন যে পানি গরম হচ্ছে। তিনি কাজ ও শক্তির একক আবিষ্কার করেন, যা তাঁর নামানুসারে জুল হিসেবে পরিচিত।

মৃত্যু : ১১ অক্টোবর, ১৮৮৯, বেলফাস্ট, আয়ারল্যান্ড।

লর্ড কেলভিন



জন্ম : ২৬ জুন, ১৮২৪ ৷

পরিচয় : পুরো নাম উইলিয়াম থমসন। উনিশ শতকের অন্যতম প্রধান গণিতশাস্ত্রবিদ, পদার্থবিদ, প্রকৌশলী ও ভৌতবিজ্ঞানের পুরোধা ব্যক্তিত্ব। প্রথম ব্যারোন কেলভিন নামেও সমধিক পরিচিত। অবদান : মাত্র ২২ বছর বয়সে গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হন। তাপ ও গতির ওপর গভীর ও বিশদ তত্ত্ব উদ্ভাবন করেন। তিনিই তাপগতিবিদ্যা নামক নতুন বিজ্ঞানের মাধ্যমে তাপ, কাজ ও শক্তির মধ্যে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর উদ্ভাবিত পরম তাপমাত্রার স্কেল তাঁরই নামানুসারে ‘কেলভিন' হিসেবে অভিহিত । তিনি তড়িৎ ও চুম্বকত্ব বিষয়েও অনেক তত্ত্ব প্রদান করেন ।

মৃত্যু : ১৭ ডিসেম্বর, ১৯০৭, লার্জ স্কটল্যান্ড ।

গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইট



জন্ম : ২৪ মে, ১৬৮৬, ড্যানজিগ, নেদারল্যান্ডস।

পরিচয় : জার্মান পদার্থবিদ ও প্রকৌশলী। পুরো নাম ড্যানিয়েল গ্যাব্রিয়েল ফারেনহাইট। পদার্থবিজ্ঞানের অন্যতম প্রতিভূ।

অবদান : জীবনের বেশির ভাগ সময় নেদারল্যান্ডসে কাজ করেন। তাপমাত্রার একক ‘ফারেনহাইট'-এর আবিষ্কারক। তাঁর উদ্ভাবিত এ একক সেলসিয়াসের এককের অনেক আগে থেকেই প্রচলিত ছিল 

মৃত্যু : ১৬ সেপ্টেম্বর ১৭৩৬, দ্য হেগ, নেদারল্যান্ডস।

ব্লেইজ প্যাসকেল



জন্ম : ১৯ জুন, ১৬২৩, ক্লারমন্ট, ফ্রান্স ।

পরিচয় : ফরাসি গণিতশাস্ত্রবিদ, পদার্থবিদ ও ধর্মীয় দার্শনিক।

অবদান : ১৬ বছর বয়সে প্রজেকটিভ জিওম্যাট্রিকসের ওপর তাৎপর্যপূর্ণ গবেষণাগ্রন্থ রচনা করেন। ২২ বছর বয়সে প্রথম গণনাযন্ত্র তৈরি করতে সমর্থ হন। তরল নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে তিনি একটি যুগান্তকারী সূত্র উদ্ঘাটন করেন, যা ‘প্যাসকেলের সূত্র' নামে পরিচিত। প্যাসকেলের নামানুসারে চাপের এককের নাম প্যাসকেল রাখা হয়। বায়ুর চাপমাপক যন্ত্রও তাঁরই আবিষ্কার।

মৃত্যু : ১৯ আগস্ট, প্যারিস, ফ্রান্স ।

আলেসান্দ্রো ভোল্টা



জন্ম : ১৭৪৫ সাল, ইতালি ।

পরিচয় : ইতালির অভিজাত ব্যক্তিদের একজন। আলেসান্দ্রো ভোল্টা প্রথম ব্যাটারি আবিষ্কার করে বিখ্যাত হন।

অবদান : তাঁর আবিষ্কৃত তড়িৎ কোষের তড়িৎদ্বারে একটি তামার পাত এবং দস্তার পাত ছিল। এদের মধ্যবর্তী স্থানে একটি কাপড়ের টুকরো রাখা হতো, যা লবণের দ্রবণকে শুষে নিতে পারে, লবণের দ্রবণহলো তড়িৎ বিশ্লেষ্য দ্রবণ। প্রত্যেকটি তড়িৎ কোষে খুব অল্প পরিমাণ তাড়িতচৌম্বক শক্তি ছিল। কিন্তু ভোল্টা দেখতে পান যে, একত্রিত অবস্থায় অনেকগুলো তড়িৎ কোষের অনেক বেশি পরিমাণ তাড়িতচৌম্বক শক্তি (e.m.f.) পাওয়া যায়। একেই ভোল্টার সঞ্চয়ক কোষ বা ভোল্টার কোষ বলে। তড়িচ্চালক শক্তির একক ভোল্ট তাঁর নামেই বলা হয় ।

মৃত্যু : ১৮২৭ সালে ।

জন্ম : ১৬ মার্চ, ১৭৮৯, অ্যালাঞ্জের, জার্মানি।

জর্জ ও’ম



পরিচিতি : পুরো নাম জর্জ সাইমন ও'ম। জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী। পদার্থবিজ্ঞানের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব।

অবদান : ১৮১৭ সালে কোলনের একটি কলেজে, ১৮৩৩ সালে নুরেনবার্গের পলিটেকনিক স্কুলে এবং ১৮৫২ সালে মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষামূলক পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হন। তিনিই V = IR সূত্রের উদ্ভাবক। সূত্রে V বিভব পার্থক্য, R রোধ ও I তড়িৎপ্রবাহকে বোঝায়। তার নামানুসারে ও'মের সূত্রের নামকরণ করা হয়। ও'ম এককে কোনো পরিবাহীর রোধ পরিমাপ করা হয়। 

মৃত্যু : ৬ জুলাই, ১৮৫৪, মিউনিখ, জার্মানি।

আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল



জন্ম : মার্চ ৩, ১৮৪৭, স্কটল্যান্ড, গ্রেট ব্রিটেন।

পরিচিতি : স্কটল্যান্ডে জন্মগ্রহণকারী আমেরিকান উদ্ভাবক এবং শিক্ষক গ্রাহাম বেল টেলিফোন আবিষ্কার করে বিখ্যাত হন ।

অবদান : শিক্ষকতা জীবনে তিনি সংগীত শিক্ষা, বোবা লোকজনকে কীভাবে কথা বলতে হয় তা শেখানো এবং কম্পনশীল বস্তু থেকে কীভাবে শব্দ বের হয় তার ওপর পড়াশোনা করেন। তিনি এক ধরনেরবৈদ্যুতিক টেলিগ্রাফ আবিষ্কার করেন, যা একটি সরু নলের মধ্য দিয়ে সংগীত আকারে সংকেত পাঠায়। এ ধারণা থেকে বেল মানুষের কণ্ঠস্বর এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পাঠানো এবং তা গ্রহণ করার পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। এভাবে তিনি টেলিফোন আবিষ্কার করতে সমর্থ হন ।

মৃত্যু : আগস্ট ১২, ১৯২২।

স্টিফেন হকিং 



জন্ম : ১৯৪২।

পরিচয় : স্টিফেন হকিং একজন ব্রিটিশ পদার্থবিদ। অবদান : তিনি তাঁর A Brief History of Time গ্রন্থে মহাবিশ্ব সৃষ্টির আলোড়ন সৃষ্টিকারী মতবাদ ‘মহাবিস্ফোরণ' তত্ত্বের অবতারণা করেন।

মৃত্যু : মার্চ ১৪, ২০১৮।

প্রফেসর সত্যেন্দ্র নাথ বসু 



জন্ম : ১৮৯৪ ।

পরিচয় : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞানের প্রফেসর সত্যেন্দ্র নাথ বসু (১৮৯৪-১৯৭৪) তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তিনি প্ল্যাঙ্কের বিকিরণ সূত্রের বিকল্প প্রতিপাদ উপস্থাপন করেন। তার আরেকটি তত্ত্ব বোস- আইনস্টান।

এইচএসসি আইসিটি  অধ্যায়-৫ প্রোগ্রামিং ভাষা Quiz-1

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনেট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url